জিরো বাউন্ডারি কবিতার চতুর্থ সংখ্যার জন্য লেখা জমা দেওয়ার লাস্ট ডেট মার্চ মাসের ১০ তারিখ। দুটো কবিতা বা কবিতা বিষয়ক লেখা নিজের এক কপি ছবি সমেত পাঠিয়ে দিন আমাদের ইমেলে-0boundarykabita17@gmail.com

অরুণকুমার দাস



তোমার অগভীরতাগুলো

তোমার অগভীরতাগুলো খননযোগ্য হলে
পরিশ্রমরা ঝরেপড়ে ফুলের প্রসবে
তখন আর কোনো বিজ্ঞাপনই চোখের আলো হচ্ছেনা
বৃষ্টিকে
সৌভাগ্য আঁকা হল
রঙে রঙে নদী বয়েযায়
নিকট দুপুরটিকে তাকানো যাচ্ছে ভুট্টাবাগানের আড়ালে
এই পথে চলে গেলে চাঁদসদাগরের নদীতে নামবে দুটো হাঁস
তারা সাম্পান হবে
তারা ও বেহুলা পর্যন্ত যাবে
সংগের নদীটিকে নারী করে রাখো

             
সম্পর্কের ডুবুরিরা


দুটো জীবন এক সরল রেখায়
নদীটি বড়ই দক্ষিণা
মন্তাজ মুহুর্ত ছেপেছে নাবালিকা মাংস
নাব্যতা জাহাজের জন্য থাক
পায়েহাটা গর্ভবতি নদীটি
ওকে দাও ঈশানশঙ্খ ওকে জানো তৃতীয় হরিন
আমার কার্তিকে ভয় নেই
আমার লালরঙের জামারা বেড়াতে গেলে
আমি যাই তাদের সাথে
সূর্যের আদেশকাল পারকরে
বাঁশীরঙের খেলা খেলবো -
এতজন মেয়েপাখি
একলা
আরকেউ কোত্থাও নেই
রিবনের হলুদ পংতিগুলোয় স্বাধীনতা বিয়োলে
কালোবাছুর কোলে বাড়ি যাই
কংক্রিটের বৃষ্টিতে রক্তাক্ত হৃদয়
দ্যাখো ন্যাসপাতিফুল শীতের জন্য রমণীয় হল
ধবলনদীতে নেমে দেখি জল নেই
নদী আছে নদীতে
চল পানকৌড়ি হই
বালিকার ভেজা ইজের শুকোতে বসেছে কাক
রোদ্দুরস্নানে ফিরে
সম্পর্কের চেয়ে ছেলে বড়ো হল
জল মাপতে মাপতে সূর্য মা হয়ে যায়



No comments:

Post a Comment